পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম- পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।
প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই-১৯৯৮ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত
সম্ভাব্যতা যাচাই-২০০১ সালে জাপানিদের সহায়তায়
সেতুর প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন-২০০১ সালের ৪ জুলাই মাওয়া প্রান্তে
সেতুর প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন- তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য- ৬.১৫ কিলোমিটার, তবে ডাঙার অংশ ধরলে এর দৈর্ঘ্য দাঁড়ায় প্রায় ৯ কিলোমিটার।
পদ্মা সেতুর প্রস্থ- চার লেন সড়কের সেতুটির প্রস্থ ৭২ ফুট।
পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন করা হবে- নিচ তলায়।
সেতুতে রেলপথ সংযুক্তির সিদ্ধান্ত হয়- ২০১১ সালের ১১ জানুয়ারি।
পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্টের দৈর্ঘ্য- ৩.১৮ কিলোমিটার।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন দুই প্রান্তে- ১২ কিলোমিটার।
পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কের দৈর্ঘ্য- দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয়- মোট খরচ করা হচ্ছে ৩০ হাজার ১৯৩.৩৯ কোটি টাকা।
৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যয় করা হয়েছে- ২৪ হাজার ১১৫.০২ কোটি টাকা।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয়- ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার- ৮১টি।
পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা- ৩৮৩ ফুট।
পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা- ৬০ ফুট।
প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং- ৬টি।
পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা- ২৬৪টি।
পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা- ৪২টি।
পদ্মা সেতুতে রেল ছাড়াও আরও রয়েছে- গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ সামগ্রী- কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে
পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম- চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি।
পদ্মা সেতু রাজধানী ঢাকার সাথে সংযোগ স্থাপন করবে- দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার।
পদ্মা সেতু সংযোগ স্থাপন করেছে- মুন্সিগঞ্জের মাওয়ায় ও শরীয়তপুরের জাজিরায়।
সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের সাথে ঋণ চুক্তি হয়েছিল- ১২০ কোটি ডলারের।
২০১৬-১৭ সালে সেতু প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির আভিযোগ ওঠায় ঋণচুক্তি প্রত্যাহার করে- বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকা।
পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়- ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে।
পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়- ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর।
পদ্মা সেতু উদ্বোধন- ২২ সালের ২৫ জুন
পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন- বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
পদ্মা সেতু প্রকল্পের পরিচালক – মোঃ শফিকুল ইসলাম
কাউই(COWI) – ব্রিটিশ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ( পদ্মা সেতুর পাইল সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিয়ে থাকে )।
কারা পদ্মা সেতু প্রকল্পটি তত্ত্বাবধানের কাজ করছে – বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বুয়েট এবং কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে কর্পোরেশন(কেইসি-KEC)
পদ্মা সেতু হলে দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধি– ১.২ শতাংশ বাড়বে, প্রতিবছর ০.৮৪ শতাংশ হারে দারিদ্র্য বিমোচন হবে।
পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান বসানো হয়- ২০১৭ সালে ৩০ সেপ্টেম্বর শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর।
৪১তম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে পুরো পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়- ২০২০ সালে ১০ ডিসেম্বর ১২ ও ১৩ তম পিলারে